মিয়ানমারে খোঁজ মিললো আরো ৫ গণকবরের
বৃহস্পতিবার (ফেব্রুয়ারী ১) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা ২৪ জন রোহিঙ্গার সাক্ষাতকার ও এদের অনেকের মোবাইল ফোনে ধারণকৃত ভিডিও চিত্র এবং স্যাটেলাইট ইমেজ বিশ্লেষণ করে খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থাটি।
গু দার পিন নামে ওই গ্রামে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ। তাই গণহত্যাকান্ডে ঠিক কতোজনকে হত্যা করা হয়েছে তা স্পষ্ট নয় তবে ওই গ্রাম থেকে যারা পালিয়ে এসেছেন তারা বলছেন, ২০টি শিশুসহ কমপক্ষে ৪০০ জনকে ২৭ আগস্টে হত্যা করা হয়। তাদের ভাষ্য মোতাবেক, সেনারা যে শুধু অস্ত্রশস্ত্রই ব্যবহার করেছে তা নয়, তারা এসিড দিয়ে নিহতদের শরীর ঝলসে দিয়েছে।
এদিকে, জাতিসংঘের মিয়ানমারের মানবাধিকার সংক্রান্ত বিশেষ দূত ইয়াং হি লি বলেছেন, এর আগেও গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। আরও গণকবর রয়েছে বলে অভিযোগ আছে। এসব গণকবর- গণহত্যা সংঘটনের জ্বলজ্বলে প্রমাণ।