লিটন ও তাওহিদ হৃদয়ের ব্যাটিং তাণ্ডবে রংপুর রাইডার্সের হার
ই-বার্তা ডেস্ক।। লিটন কুমার দাস ও তাওহিদ হৃদয়ের ব্যাটিং তাণ্ডবে রংপুর রাইডার্সকে হারিয়ে ফাইনালে কুমিল্ল ভিক্টোরিয়ান্স। ১ মার্চ বিপিএলের চলমান ১০ আমরের ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার হবে বিপিএলের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচ সেই ম্যাচে মুখোমুখি হবে ফরচুন বরিশাল বনাম রংপুর রাইডার্স। সেই ম্যাচে যারা হেরে যাবে তারা বিদায় নেবে। আর যারা জিতবে তারা ১ মার্চ ফাইনালে কুমিল্লার মুখোমুখি হবে।
আজ সোমবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচে মুখোমুখি হয় রংপুর রাইডার্স বনাম কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের প্রথম (৪.৪) পাঁচ ওভারের মধ্যে দলীয় মাত্র ২৭ রানে প্রথম সারির ৩ ব্যাটসম্যান শামিম হোসেন, রনি তালুকদার ও সাকিব আল হাসানের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েছে রংপুর।
চাপে পড়ে যাওয়া রংপুরকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর উপহার দিতে একাই তাণ্ডব চালান জেমস নিশাম। তিনি পঞ্চম ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত খেলেন।
উইকেটের এক প্রান্তে ব্যাটসম্যানরা আসা-যাওয়ার মিছিলে অংশ নিলেও অন্য প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে একের পর এক বাউন্ডারি হাঁকিয়ে যান জেমস নিশার। তিনি মাত্র ৪৯ বল মোকাবেলা করে ৮টি চার আর ৭টি ছক্কার সাহায্যে ৯৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন।
কিউই এই তারকা ব্যাটসম্যানের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ের কল্যাণে ৬৬ রানে ৪ উইকেট হারানো রংপুর শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮৬ রান করে। দলের হয়ে এছাড়া ২৪ বলে চার বাউন্ডারি আর এক ওভার বাউন্ডারিতে ৩০ রান করেন অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। ১৭ বলে দুই চারে ২২ রান করেন শেখ মেহেদি।
১২০ বলে ১৮৭ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম বলেই আউট হন ফজলহক ফারুমি। এরপর তাওহিদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে ১৪৩ রানের জুটি গড়েন আরেক ওপেনার লিটন কুমার দাস। তাদের এই জুটিতেই জয়ের ভিত তৈরি হয়। ৪৩ বলে ৫টি চার আর ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৬৪ রান করে ফেরেন তাওহিদ হৃদয়।
দলকে জয়ের দুয়ারে নিয়ে গিয়ে আউট হন অধিনায়ক লিটন। দলীয় ১৭৩ রানে ফেরার আগে ৫৭ বলে ৯টি চার আর ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৮৩ রান করেন লিটন। লিটন-হৃদয়ের জোড়া ফিফটিতে ভর করে ৯ বল আগেই ৬ উইকেটের জয়ে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে কুমিল্লা। ফাইনালে কুমিল্ল ভিক্টোরিয়ান্স। ১ মার্চ বিপিএলের চলমান ১০ আমরের ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার হবে বিপিএলের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচ সেই ম্যাচে মুখোমুখি হবে ফরচুন বরিশাল বনাম রংপুর রাইডার্স। সেই ম্যাচে যারা হেরে যাবে তারা বিদায় নেবে। আর যারা জিতবে তারা ১ মার্চ ফাইনালে কুমিল্লার মুখোমুখি হবে।
আজ সোমবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচে মুখোমুখি হয় রংপুর রাইডার্স বনাম কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের প্রথম (৪.৪) পাঁচ ওভারের মধ্যে দলীয় মাত্র ২৭ রানে প্রথম সারির ৩ ব্যাটসম্যান শামিম হোসেন, রনি তালুকদার ও সাকিব আল হাসানের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েছে রংপুর।
চাপে পড়ে যাওয়া রংপুরকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর উপহার দিতে একাই তাণ্ডব চালান জেমস নিশাম। তিনি পঞ্চম ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত খেলেন।
উইকেটের এক প্রান্তে ব্যাটসম্যানরা আসা-যাওয়ার মিছিলে অংশ নিলেও অন্য প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে একের পর এক বাউন্ডারি হাঁকিয়ে যান জেমস নিশার। তিনি মাত্র ৪৯ বল মোকাবেলা করে ৮টি চার আর ৭টি ছক্কার সাহায্যে ৯৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন।
কিউই এই তারকা ব্যাটসম্যানের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ের কল্যাণে ৬৬ রানে ৪ উইকেট হারানো রংপুর শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮৬ রান করে। দলের হয়ে এছাড়া ২৪ বলে চার বাউন্ডারি আর এক ওভার বাউন্ডারিতে ৩০ রান করেন অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। ১৭ বলে দুই চারে ২২ রান করেন শেখ মেহেদি।
১২০ বলে ১৮৭ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম বলেই আউট হন ফজলহক ফারুমি। এরপর তাওহিদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে ১৪৩ রানের জুটি গড়েন আরেক ওপেনার লিটন কুমার দাস। তাদের এই জুটিতেই জয়ের ভিত তৈরি হয়। ৪৩ বলে ৫টি চার আর ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৬৪ রান করে ফেরেন তাওহিদ হৃদয়।
দলকে জয়ের দুয়ারে নিয়ে গিয়ে আউট হন অধিনায়ক লিটন। দলীয় ১৭৩ রানে ফেরার আগে ৫৭ বলে ৯টি চার আর ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৮৩ রান করেন লিটন। লিটন-হৃদয়ের জোড়া ফিফটিতে ভর করে ৯ বল আগেই ৬ উইকেটের জয়ে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে কুমিল্লা।