যোগ্য সন্তানের জন্য চাই সচেতন অভিভাবক
ই-বার্তা
প্রকাশিত: ২৬শে সেপ্টেম্বর ২০১৭, মঙ্গলবার
| দুপুর ০২:২৮
লাইফ
ই-বার্তা ।। সন্তান জন্ম দেয়ার পর থেকে শুরু হয় বাবা মায়ের যুদ্ধ। সন্তান পালন করা এবং তাকে যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার মধ্যে বিশাল ফারাক রয়েছে। কঠিন এ পৃথিবীর সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে হলে সন্তানকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে হবে।নানা বাঁধা বিপত্তি অতিক্রম করে সন্তানকে মানুষের মত মানুষ করে তুলতে সক্ষম হন যারা মানসিক দিক থেকে প্রচন্ড শক্তিশালী আর সচেতন। চলুন দেখে আসি কি কি বিশেষ গুন আছে সেইসব সুপার প্যারেন্টসদের !
১। সচেতন বাবা-মায়েরা কখনো ব্যর্থতার জন্য সন্তানকে দোষারোপ করেন না। বরং তার সাময়িক ব্যর্থতায় পাশে থেকে সাহস জোগান তারা যাতে পরবর্তীতে সন্তান সফলতা লাভ করতে পারে।
২। সচেতন বাবা মায়েদের কথায় কথায় সন্তানকে লজ্জা দেয়া কিংবা দোষারোপ করার অভ্যাস নেই।
৩। সচেতন বাবা মায়েরা সন্তানের চিন্তাকে বিকশিত করার চেষ্টা করেন। তাদেরকে জানিয়ে দেন যে পৃথিবীর জন্য তাদের অনেক কিছু করার আছে।
৪। সচেতন অভিভাবকরা সন্তানের শাসক নয় বরং গাইডের ভূমিকা পালন করেন। সন্তানের ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিয়ে তাদেরকে ভালো-মন্দ বুঝিয়ে দেন।
৫। সচেতন বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানকে দায়িত্ব এড়াতে দেন না। খেলনা গুছানো, বই খাতা গুছানো, রুম গুছানো, নিজের খাবারের প্লেট ধুয়ে ফেলা, নিজেই নিজের পোশাক পরে নেয়ার কাজগুলো তারা সন্তানকে দিয়েই করান। ফলে সন্তান ছোট বেলা থেকেই দায়িত্ব পালন করতে শিখে ফেলে।
আগের খবর পুজো মানে আলুর দম !
পরবর্তী খবর গরমে স্বস্তি দেবে লাবাং